বৃহস্পতিবার , ২১ নভেম্বর, ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতীকী ছবি
প্রকাশিত: ০৭:০২ ১৭ আগস্ট ২০২৪
খাবারের সময় রাসূল সা.-এর সামনে যা আসতো তিনি তা তৃপ্তি নিয়ে খেয়ে নিতেন। আর যা নেই তা নিয়ে ভাবতেন না। হালাল ও পবিত্র সবধরনের খাবার খেয়ে নিতেন। তবে অরুচিকর কিছু হলে তা হারাম না হলেও বিরত থাকতেন।
তিনি কখনো কোনো খাবারের দোষ-ত্রুটি ধরতেন না। ভালো মনে হলে খেতেন, নইলে এমনভাবে রেখে দিতেন যেন তিনি সেটা অনভ্যাস বশত রেখে দিয়েছেন। ব্যক্তিগত অরুচির কারণে তিনি কোনো খাবার কারো জন্য অবৈধ বলেননি।
হালুয়া ও মধু তাঁর প্রিয় খাবার ছিল। তিনি উট, ভেড়া, মুরগী, দুম্বা, খরগোশের গোশত খেতেন। বকরির গোশতও খেতেন রাসূল সা.। সামুদ্রিক জীব, মাছও খেয়েছেন।
কাচা-পাকা খুরমা খেতেন তিনি। দুধ, ছাতু, পানি মেশানো মধুও খেতেন রাসূল সা.। খেজুর ভেজানো পানি, দুধ ও আটা দিয়ে তৈরি পিঠা খেতেন। পনীর, পাকা খেজুর, সিরকা, গোশতের ঝোল, চর্বি দিয়ে রান্না করা ঈহালা দিয়ে রুটি খেতেন।
ভূনা গোশত, কলিজা খেতেন। লাউ তরকারিও খেতেন রাসূল সা.।
রাসূল সা.-এর অভ্যাসই ছিল ক্ষুধা মেটানোর জন্য তিনি যা পেতেন খেতেন, কিছু না থাকলে কখনো রাগারাগি বা মন্দ আচরণ করতেন না। ক্ষুধার যন্ত্রণায় তিনি পেটে পাথরও বেধেছিলেন।
বিজ্ঞাপন