মতামত

ব্যাটারিচালিত রিকশার বাস্তবতা: সুবিধা না অসুবিধা?

বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে সম্প্রতি নতুন একটি ট্রেন্ডের উত্থান ঘটেছে, যা যাত্রী পরিবহনে নতুন প্রযুক্তি যুক্ত করেছে—ব্যাটারিচালিত রিকশা। তবে, এই পরিবহনব্যবস্থা কিছু ক্ষেত্রে জনদুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে ঢাকার মতো বড় শহরে এই রিকশাগুলির সংখ্যা বাড়তে শুরু করার ফলে শহরের যানজট আরও বাড়ছে, এবং সাধারণ জনগণের চলাচলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

সামরিক শক্তির লড়াই: ভারত বনাম পাকিস্তান

দক্ষিণ এশিয়ার দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্র—ভারত এবং পাকিস্তান—দীর্ঘদিন ধরেই সামরিক, কূটনৈতিক এবং ভূরাজনৈতিক অঙ্গনে একে অপরের প্রতিপক্ষ হিসেবে পরিচিত। ১৯৪৭ সালের দেশভাগ থেকে শুরু করে ১৯৬৫, ১৯৭১ এবং ১৯৯৯ সালের কারগিল যুদ্ধ পর্যন্ত বহুবার দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে উঠেছে। তবে আধুনিক যুগে সামরিক প্রযুক্তি, অস্ত্রভাণ্ডার, প্রতিরক্ষা কৌশল এবং আন্তর্জাতিক জোটবদ্ধতা যেভাবে পরিবর্তিত হয়েছে, তাতে ভারত ও পাকিস্তানের সামরিক শক্তির তুলনামূলক চিত্র নতুন করে মূল্যায়নের দাবি রাখে।

যোগ্য, সর্বজনগ্রাহ্য রাষ্ট্রনায়কের ভূমিকা ও আমাদের ভবিষৎ!

বিশ্ব ইতিহাসে বহু উদাহরণ রয়েছে যেখানে একটি রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ সংকট, অর্থনৈতিক মন্দা এবং সামাজিক বিভাজন কাটিয়ে বেরিয়ে আসার পেছনে একজন যোগ্য ও সর্বজনগ্রাহ্য রাষ্ট্রনায়কের ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য। এ ধরনের নেতৃত্বের ফলে, শুধুমাত্র একটি সংকট কাটানো সম্ভব হয় না, বরং ঐ জাতির ভিতরের ঐক্য, স্থিতিশীলতা এবং সামগ্রিক উন্নয়ন প্রক্রিয়া পুনর্গঠিত হয়। জাতির ঐক্য এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশ প্রতিষ্ঠার জন্য একজন যোগ্য রাষ্ট্রনায়ক প্রয়োজন, যিনি সমাজের সকল শ্রেণী এবং রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে একত্রিত করতে সক্ষম হন এবং যে নেতৃত্ব দেশের স্বার্থে একাট্টা হয়ে কাজ করবে।

ভারত-পাকিস্তান বৈরিতা: সাত দশকের দ্বন্দ্ব ও এক অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ!

দুই রাষ্ট্র—একই ভূখণ্ড থেকে জন্ম নেওয়া, কিন্তু দুই বিপরীত রাজনৈতিক দর্শনে পরিচালিত। ভারত ও পাকিস্তান, ১৯৪৭ সালের দেশভাগের মাধ্যমে পৃথক হলেও তাদের সম্পর্কের ইতিহাস প্রায় পুরোটাই শত্রুতা, অবিশ্বাস ও সংঘাতপূর্ণ। অথচ এই দুই দেশের সংস্কৃতি, ভাষা ও ইতিহাসে রয়েছে গভীর মিল। তাহলে কোথায় ভ্রান্তি? কেন বারবার এই উত্তেজনা?

আরও পড়ুন