Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

“পিআর পদ্ধতির পেছনে উদ্দেশ্য আছে”—সরকারকে উদ্দেশ করে অভিযোগ মির্জা আব্বাসের

“পিআর পদ্ধতির পেছনে উদ্দেশ্য আছে”—সরকারকে উদ্দেশ করে অভিযোগ মির্জা আব্বাসের

“পিআর পদ্ধতির পেছনে উদ্দেশ্য আছে”—সরকারকে উদ্দেশ করে অভিযোগ মির্জা আব্বাসের

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৩:২১ ২ আগস্ট ২০২৫

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, সরকার ‘পিআর পদ্ধতি’ (প্রতিনিধিত্ব মূলক নির্বাচন ব্যবস্থা) সামনে এনে পরিকল্পিতভাবে নির্বাচন বিলম্বিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তিনি এই পদ্ধতির প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে বলেছেন, “এই পিআর পদ্ধতির পেছনে উদ্দেশ্য আছে। কেউ বলবে করব, কেউ বলবে করব না—এইভাবে একটা সময় বলবে, নির্বাচন হচ্ছে না, তাই সময় বাড়াতে হবে।”

শুক্রবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যায় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক রোডে ‘চব্বিশের গণ–অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে’ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা আব্বাস আরও বলেন, “এ দেশের মানুষকে ইভিএম খাওয়াতে চেয়েছিল হাসিনা, পারেনি। পিআর পদ্ধতিও গিলবে না। দেশের মানুষ এখনো জানেই না পিআর পদ্ধতি কী। আগে মানুষকে ভোট দেওয়া শেখান, পরে পিআরের কথা বলবেন।”

নির্বাচন নিয়ে সরকারের উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, “নির্বাচন দিতে এত গড়িমসি কেন? আমি সন্দেহ করি, এদের নির্বাচন ঘোষণার পেছনেও ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে। আমরা জানি, আপনারা তারিখ দেবেন, আবার নতুন কিছু বলে বিভ্রান্ত করবেন। কিন্তু আমরা প্রস্তুত। দরকার হলে আরও ১৭ বছর আন্দোলন করব।”

তিনি জোর দিয়ে বলেন, “জাস্টিস ডিলেইড ইজ জাস্টিস ডিনাইড—বিচার বিলম্বিত মানেই বিচার না পাওয়া। সরকারের এই বিলম্বিত কৌশলেই জনগণের অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হচ্ছে।”

সমাবেশে জামায়াত ও এনসিপিকেও কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেন মির্জা আব্বাস। বলেন, “ওরা বিএনপি যা বলে, তার উল্টোটা করে। কখনো আওয়ামী লীগের ঘাড়ে, কখনো বিএনপির ঘাড়ে চড়ে মন্ত্রী হয়, এখন এনসিপির ঘাড়ে চড়েছে। কিন্তু কোনো লাভ হবে না।”

তিনি বর্তমান সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থাকে আক্রমণ করে বলেন, “সরকারের উপদেষ্টারা এখন যেখানেই যান, সরকারি প্রটোকল পান, সার্কিট হাউস ব্যবহার করেন। অথচ আমরা তো বহুবার মন্ত্রী ছিলাম, মেয়র ছিলাম, এমন সুযোগ পাইনি।”

বিএনপির দীর্ঘ আন্দোলন নিয়ে যারা সমালোচনা করেন, তাদের উদ্দেশ্যে মির্জা আব্বাস বলেন, “সরকার একদিনে পড়ে না। আমাদের গায়ে গুলি লেগেছে, জেল খেটেছি, গুম হয়েছি। আপনাদের গায়ে তো হোঁচট খাওয়ার চিহ্নও নেই।”

তিনি বলেন, “এ লড়াই কেবল বিএনপির নয়, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনার লড়াই। এই আন্দোলন থামবে না যতক্ষণ না জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।”

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/