শ্রীপুরে কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতার দাবি আওয়ামী দোসররা গণমাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে

শ্রীপুরে কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতার দাবি আওয়ামী দোসররা গণমাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে

উপজেলা প্রতিনিধি, শ্রীপুর (গাজীপুর):
উপজেলা প্রতিনিধি, শ্রীপুর (গাজীপুর):

প্রকাশিত: ০১:০০ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, সাজানো ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ডা: এস এম রফিকুল ইসলাম বাচ্চু। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১ টায় মাওনা চৌরাস্তা (কেওয়া পশ্চিমখন্ড) তমির উদ্দিন আলিম মাদ্রাসার বেগম আয়েশা অডিটরিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।

লিখিত বক্তব্য তিনি বলেন, স্বৈরাচার সরকারের নেতাকর্মীরা দেশের সর্ব বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি'র বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। গত সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দৈনিক যুগান্তরে 'মাসে ৪'শ কোটি টাকার বাণিজ্য, গাজীপুরে ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে কমিটি গঠন বিএনপির' শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। ওই সংবাদে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, সাজানো এবং মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করে। সংবাদে ওই কমিটিতে আমাকে উপদেষ্টা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। গাজীপুর জেলা ও শ্রীপুর বিএনপি এ ধরণের কোনো কমিটি গঠন করেনি। সামাজিক যোগাযোগে অপপ্রচারে ব্যর্থ হয়ে ওই প্রতিনিধিকে বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দিয়ে একটি পক্ষ আমাকে জড়িয়ে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। যে সংবাদের তথ্যের বিষয়ে আমি অবগত নই এবং ওই প্রতিনিধি আমার বক্তব্য না নিয়ে মনগড়া প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনে আমিসহ নেতাকর্মী ও এলাকাবাসী বিভ্রান্ত হচ্ছে। আমাকে জড়িয়ে ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন থেকে সাংবাদিকদের বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের মাধ্যমে আমার রাজনীতির হাতেখড়ি। তারপর থেকে বিএনপির রাজনীতিতে চিকিৎসকদের সর্ববৃহৎ সংগঠন ড্যাবের সাথে সম্পৃক্ত থেকে নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে প্রতিটি আন্দোলনে রাজপথে সক্রিয় ছিলাম। স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের সাজানো মামলায় ৬১টি দিন আমি কারাগারে কাটিয়েছি।

তিনি আরো বলেন, ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে কোন কমিটি আমার জানামতে গঠন করা হয়নি এবং আমার কাছে এমন কোন তথ্য নেই। বিএনপির নাম জড়িয়ে কেউ চাঁদাবাজিসহ মিথ্যা মামলায় দিয়ে হয়রানি করার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান।

বিজ্ঞাপন