Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা সরাসরি জড়িত: অলি আহমদ

জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা সরাসরি জড়িত: অলি আহমদ

জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা সরাসরি জড়িত: অলি আহমদ

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৬:৫৯ ২১ মে ২০২৫

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ এক বিস্ফোরক দাবি করে বলেছেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি সম্পৃক্ততা ছিল। তিনি বলেন, “আমি বারবার বলে আসছি—জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ড কোনো সাধারণ রাজনৈতিক ঘটনার ফল নয়, এর পেছনে শেখ হাসিনার হাত ছিল।”

তিনি আরও বলেন, “ভারতের দীর্ঘদিনের অভিলাষ, বাংলাদেশে তাদের অনুগত সরকার কায়েম করা। প্রথমে তারা পছন্দ করেছিল শেখ মুজিবকে, পরে জিয়াউর রহমানকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিল। আর এই চক্রান্তের কেন্দ্রে ছিলেন শেখ হাসিনা নিজেই।” অলি আহমদের দাবি অনুযায়ী, শেখ হাসিনা ও সাজেদা চৌধুরী জিয়াউর রহমান হত্যার আগে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন এবং আখাউড়া সীমান্তে বিডিআরের হাতে ধরা পড়েন। “তাদের ধরা পড়ে ফেরত আনার মাত্র ১৭-১৮ দিনের মধ্যেই জিয়াউর রহমান নিহত হন। এটা কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয়,”—বলেন তিনি।

এসময় অলি আহমদ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, “আওয়ামী লীগকে যদি ৭৫ সালের পরপরই নিষিদ্ধ করা হতো, আজকের এই নৈরাজ্য দেখত হতো না। এই দল দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ আর কখনো দল হিসেবে বাংলাদেশে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না।”

অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি কটাক্ষ ছুঁড়ে দিয়ে অলি আহমদ বলেন, “আপনি যদি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক হন, তাহলে বিদেশি এজেন্ডা বাদ দিয়ে বাংলাদেশের নেতা হোন। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে যদি কোনো গোষ্ঠী সুবিধা নেয়, সেটা দেশের জন্য ক্ষতিকর। এসব অপকৌশল বন্ধ করতে হবে।”

মানবিক করিডর প্রসঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “একতরফা সিদ্ধান্ত নিলে তা সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে। জাতীয় স্বার্থে এমন সিদ্ধান্তের আগে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনা করতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনের শেষ দিকে তিনি স্থানীয় সরকারের দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়েও মুখ খুলে বলেন, “কে কোথায় মেয়র হবে, সেটা বলে রাস্তাঘাট বন্ধ করে সাধারণ মানুষের জীবন কষ্টকর করার অধিকার কারো নেই। জনগণের অধিকারকে পদদলিত করে কেউ জননেতা হতে পারে না।”

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/