Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

ফেসবুক-ইউটিউবে আ: লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার!

ফেসবুক-ইউটিউবে আ: লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার!

ফেসবুক-ইউটিউবে আ: লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার!

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ১০:৪৪ ১২ মে ২০২৫

আন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা পরিষদ এক চাঞ্চল্যকর সিদ্ধান্ত নিয়েছে— এখন থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি, দেশের বাইরে থেকেও কেউ ফেসবুক বা ইউটিউবে আওয়ামী লীগকে সমর্থনমূলক পোস্ট বা মন্তব্য করলে, তার বিরুদ্ধেও মামলা করা যাবে।

সোমবার সকালে শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানান, “দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করলে রেহাই নেই! গোপন বৈঠক, উসকানিমূলক মিছিল বা পোস্ট করলেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।”

এই পোস্টের সঙ্গে একটি পোস্টারও শেয়ার করা হয়, যেখানে হেডিং দেওয়া— “ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার”। পোস্টারে আরও উল্লেখ রয়েছে, কোনো ব্যক্তি বা নেতাকর্মী যদি গোপনে মিছিল, বৈঠক বা সমাবেশে অংশ নেন, তাহলে সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারবে।

এছাড়াও বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পক্ষে মতামত বা সমর্থন জানালে, সেটিও এখন থেকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। এমনকি দেশের বাইরে থেকেও কেউ এমন কার্যক্রমে যুক্ত হলে, সাইবার অপরাধ আইনের আওতায় তাকে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।

এর আগে শনিবার রাত ১১টায় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠকে এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়— বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধনী অনুমোদনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের বিরুদ্ধে বিচারের পথ সুগম করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, “আওয়ামী লীগের বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত, দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বজায় রাখা, জুলাই আন্দোলনের কর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের রক্ষা করতে এই নিষেধাজ্ঞা অত্যন্ত জরুরি।”

উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতা, নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দীর্ঘ আন্দোলনের ফলস্বরূপ এ সিদ্ধান্তকে অনেকে "একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ" হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ এর কঠোরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/