Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি আবার আলোচনায়!

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি আবার আলোচনায়!

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি আবার আলোচনায়!

ছবি: সংগৃহীত

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, মোরনিউজবিডি.কম
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, মোরনিউজবিডি.কম

প্রকাশিত: ০৪:৪৭ ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আবারো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। প্রায় ছয় মাস ধরে চলছে এই দাবির পক্ষে বিতর্ক ও আলোচনা। জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা এই দাবি পুনরায় তুলে ধরেছেন। তাদের বক্তব্য, যদি নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল না হয়, তবে দেশের সামনে গভীর সংকট সৃষ্টি হতে পারে, যা একসময় গৃহযুদ্ধে পরিণত হতে পারে।

জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, "নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল না করলে জনগণের সামনে অন্ধকার ভবিষ্যত অপেক্ষা করছে। যদি এই কাজটি না করা হয়, বাংলাদেশকে একটি গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়া হবে।" তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

এই ধরনের বক্তব্যের পরই, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে বলেন, "আমরা আইনগতভাবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে চাই।"

গত ফেব্রুয়ারিতে, আওয়ামী লীগের নেতাদের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে, যা নতুন করে দলটিকে নিষিদ্ধ করার দাবিকে আরও জোরালো করেছে। এই ঘটনার পর, দেশে বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ এবং সমাবেশের মাধ্যমে দলটিকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে দাবি উঠেছে।

এদিকে, সরকার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে শিগগিরই পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে। তবে, কিছু আইনজ্ঞ এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক এই দাবি নিয়ে সতর্কতা প্রকাশ করেছেন, বলছেন, এটি রাজনৈতিক বিভাজন আরও গভীর করতে পারে।

আলাদা করে, ১২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা শহীদ মিনারে নিহত তরুণ আবুল কাশেমের জানাজার পর আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ এবং কফিন মিছিল করা হয়, যা আরও একটি মুহূর্ত হিসেবে যোগ হয়েছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আলোচনায়।

এমন প্রেক্ষাপটে, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের এই দাবির বাস্তবায়ন এখন দেশের রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

 

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/