Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

জিয়াউর রহমান বিএনপির একক সম্পদ নয়: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

জিয়াউর রহমান বিএনপির একক সম্পদ নয়: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

জিয়াউর রহমান বিএনপির একক সম্পদ নয়: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৭:৪৫ ৩০ মে ২০২৫

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কেবল বিএনপির একক সম্পদ নন, তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অংশ—এমন মন্তব্য করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ও খ্যাতনামা চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। তিনি বলেন, “জিয়াউর রহমানকে বিএনপির একক সম্পদ ভাবা ঠিক না। এটা সেই একই ভুল, যেটা একসময় আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে শুধু নিজেদের করে নিয়ে করেছিল। আমরা চাই, বিএনপি যেন সেই একই ভুল না করে।”

শুক্রবার (৩০ মে) রাতে চট্টগ্রামে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় প্রধান আলোচক হিসেবে এসব কথা বলেন ফারুকী।

তিনি বলেন, শুরু থেকেই তিনি চেয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে যেন কেবল বিএনপির নেতাকর্মীরা না, বরং বিভিন্ন মতাদর্শ ও পটভূমির মানুষ বক্তব্য রাখেন। “জিয়াউর রহমানের অবদান নিয়ে আলোচনা হওয়া উচিত মুক্তভাবে, বহুমাত্রিক দৃষ্টিভঙ্গিতে,” বলেন তিনি।

বর্তমান সরকারের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম নিয়েও কথা বলেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। তিনি বলেন, “আমরা অল্প সময়ের জন্য দায়িত্বে আছি। বড় কোনো পরিবর্তন আনা এখনই সম্ভব নয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি সংস্কৃতিকে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে।”

তিনি জানান, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতিকে একীভূত করার লক্ষ্যে সরকার নববর্ষ, বৌদ্ধ পূর্ণিমা এবং অন্যান্য উৎসবকে সকল জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণে উদযাপনের চেষ্টা করছে। “নববর্ষ শুধু বাঙালির উৎসব নয়, চাকমা, মারমা, গারোসহ আরও অনেক জাতিগোষ্ঠী এটি পালন করে। আমরা তাদের সবাইকে একত্রে আনার চেষ্টা করছি,” বলেন তিনি।

এবারের বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে ঢাকাসহ পাঁচটি জেলায় সাংস্কৃতিক উৎসব আয়োজন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এই উৎসবগুলোর উদ্দেশ্য হলো সংস্কৃতি ও সহাবস্থানের মাধ্যমে জাতিগত সম্প্রীতি জোরদার করা।”

স্মরণসভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা শহীদ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা যুদ্ধের ভূমিকা, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অবদানের কথা তুলে ধরেন। অনেকেই এ ধরনের স্মরণসভাকে দলীয় নয়, বরং জাতীয়ভাবে উদযাপনের আহ্বান জানান।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/