Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে হুমকি ও মারধরের অভিযোগ

চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে হুমকি ও মারধরের অভিযোগ

চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে হুমকি ও মারধরের অভিযোগ

জেলা প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম:
জেলা প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম:

প্রকাশিত: ১১:৫৯ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে হুমকি ও মারধরের  অভিযোগ উঠেছে। ঘটনা টি ঘটেছে  কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার পুটিমারী এলাকায়। এই ঘটনায় চিলমারী থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী রামচন্দ্র দাস নামের একজন মাছ ব্যবসায়ী।

মামলায় অভিযুক্তরা হলেন চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের পুটিমারী কাজলডাঙ্গা গ্রামের মিলন মিয়া, নয়ন মিয়া, মাসুদ মিয়া ও সুমন মিয়া। এছাড়াও আরও ৪-৫ জন অজ্ঞাতনামা হিসেবে উল্লেখ রয়েছে।
ভুক্তোভোগী রাম চন্দ্র দাস একই উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুড়ারচর দক্ষিণ ওয়ারী গ্রামের মৃত বল্টু রাম দাসের ছেলে । পৈতৃক সূত্রে বাবার হাত ধরেই মাছ ব্যবসার হাতে খড়ি রাম চন্দ্র দাসের।
মামলার এজাহার ও ভুক্তোভোগীনের  উল্লেখ করেন,থানাহাট ইউনিয়নের  পুটিমারী  বাজারের ব্রহ্মপুত্র পাড়ে প্রতিদিন মাঝিদের কাছে মাছ কিনে নিয়ে পাইকারী বিক্রি করেন রাম চন্দ্র দাস। বাজারে পজিশন ও বিভিন্ন কারণে স্থানীয় একটি গ্রুপকে চাঁদা দিতে হতো নিয়মিত। গত ৫ আগষ্ট গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর থেকে চাঁদা দেয়া বন্ধ করেন তিনি। এভাবে প্রায় ১ মাস যাওয়ার পর গত ৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যার পর একদল লোক বাড়িতে এসে নিয়মিত চাঁদা দেয়ার জন্য বলে। আর কোন চাঁদা দিবেনা বলে জানিয়ে দেয় রামচন্দ্র দাস। এরপর রামচন্দ্র দাস ও তার স্ত্রীকে মারধর করা হয়। এরপর ২ লাখ টাকা চাঁদা দিয়ে পরবর্তীতে ব্যবসা করার জন্য বলে আসে মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিরা। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে গত ৫ সেপ্টেম্বর চিলমারী মডেল থানায় মামলার আবেদন করেন রামচন্দ্র দাস

রামচন্দ্র দাস বলেন, মাসুদ গং গত ৪-৫ বছর থেকে আমার মাছের ব্যবসায় জন্য নিয়মিত চাঁদা নিয়ে আসছিলো। প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১ দিনের মাছের পুরোটাই দিতে হতো। গত ৫ আগষ্টের পর থেকে আর কোন চাঁদা দেইনা জন্য আমার উপর নানান হুমকি আসতে থাকে। এক পর্যায়ে আমার বাড়িতে গিয়ে আমার ও আমার স্ত্রীর উপর হামলা করে। থানায় মামলা করেছি শুনে ফোনে আমাকে গালিগালাজ করে তারা।
তিনি আরো বলেন,মামলায় অভিযুক্ত মাসুদ গং খুবই ভয়ংকর। কেউ ওদের বিরুদ্ধে কথা বললেই পেটাতে আসে। মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
অভিযোগের বিষয়গুলো অস্বীকার করেছেন মাসুদ মিয়া ও মিলন মিয়া। 
মাসুদ মিয়া বলেন, আমার সাথে রামচন্দ্রের কোন দ্বন্দ্ব নেই। সে অন্য কারও প্ররোচনায় আমার নামে মামলা করেছে। মিলন মিয়া বলেন, রামচন্দ্রের সাথে আমার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। ছোট একটা বিষয় নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির ফলে বিষয়টা মামলা পর্যন্ত গড়িয়েছে। আমি কোন অপরাধ করিনি।

চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) প্রাণকৃষ্ণ দেবনাথ বলেন, এ বিষয়ে  মামলা হয়েছে। আসামি গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আমরা আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/