Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

চিলমারীতে দূর্নীতির অভিযোগ এনে ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

চিলমারীতে দূর্নীতির অভিযোগ এনে ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

চিলমারীতে দূর্নীতির অভিযোগ এনে ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

জেলা প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম:
জেলা প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম:

প্রকাশিত: ০৯:৩০ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি  চেয়ারম্যান ও নয়ারহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ- সভাপতি  আসাদুজ্জামান আসাদ’র অপসারণ চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন পরিষদের সদস্যরা। নানা অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনে পরিষদের ৩ জন ওয়ার্ড সদস্য ও ২ জন সংরক্ষিত নারী সদস্য জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ করে তার অপসারণ চান।  


চেয়ারম্যানের অপসারণ চাওয়া সদস্যরা হলেন, ২ নং ওয়ার্ডের সদস্য মো: রহমত আলী, ৩ ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুস ছাত্তার, ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্য মো: সানোয়ার হোসেন, ১, ২,৩ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত সদস্য মোছা: ফাতেমা বেগম ও ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোছা: ফাতেমা বেগম।
গত- ৪ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগে পরিষদের ওই পাঁচ সদস্য উল্লেখ করেন, ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ খেরুয়ার চরে নতুন আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর দেয়ার নাম করে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে ১৫ থেকে ২০ হাজার করে টাকা নিয়েছেন। কিন্তু অদ্যবদি ঘর দিতে না পারায় তাদের তোপের মুখে এলাকা ছাড়েন। নদী পাড়াপাড়ের খেয়াঘাট উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে না করে গোপনে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় দিয়ে আত্মসাত করেন। পরিষদের উন্নয়ন তহবিল সহায়তার ১ম ও ২য় কিস্তির মোট ১১ লাখ ৭১ হাজার ৪’শ টাকা মনগড়া প্রকল্পে ব্যয় করেছেন। এডিপি ও ইউড্রেন বরাদ্দের একই অবস্থা জানিয়ে তারা আরো লিখিত অভিযোগ করেন, টিআর, কাবিখা-কাবিটা ও ননওয়েজ প্রকল্পের চলমান কাজ শতভাগ দেখিয়ে বিল উত্তোলন ও আত্মসাত করেন। এ ছাড়া আরো অসংখ্য অভিযোগ করেন ওই পাঁচ সদস্য।
অভিযুক্ত চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, তিনি নিয়মিত ইউপি অফিসে আসছেন। যে সব দূর্নীতির অভিযোগে আপসারণ চাওয়া হয়েছে তা ভিত্তিহীন।
এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/