Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

২৫ মিনিটেই যুদ্ধজয়! পাকিস্তান খুঁজে পেলো মার্কিন সহানুভূতি

২৫ মিনিটেই যুদ্ধজয়! পাকিস্তান খুঁজে পেলো মার্কিন সহানুভূতি

২৫ মিনিটেই যুদ্ধজয়! পাকিস্তান খুঁজে পেলো মার্কিন সহানুভূতি

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৭:২৪ ১৮ মে ২০২৫

১০ মে সকালে ভারতের সুনিপুণ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে অবস্থিত নূর খান বিমানঘাঁটি চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই হামলার পরপরই পাকিস্তান কার্যত যুক্তরাষ্ট্রের সহানুভূতি কামনা করে এবং যুদ্ধ থামাতে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ চায়। যদিও পশ্চিমা মিডিয়া ভারত ও পাকিস্তানকে সামরিক দিক থেকে সমান বলেই তুলে ধরছে, বাস্তবে পাকিস্তান ভারতের আঘাতে এতটাই বিচলিত হয়ে পড়ে যে করাচি নৌঘাঁটিতে সম্ভাব্য ব্রহ্মোস হামলার আগেই আত্মসমর্পণের ইঙ্গিত দেয়।

হামলার পর পাকিস্তানের ডিজিএমও কাশিফ আব্দুল্লাহ সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে ভারতীয় ডিজিএমওকে ফোন করে পাল্টা হুমকি দেন এবং ভারতের পরিকল্পনার বিষয়ে তথ্য দাবি করেন। কিন্তু ভারত ছিল সম্পূর্ণ প্রস্তুত ও নিরুত্তাপ। এ সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে যোগাযোগের মরিয়া চেষ্টা চালান। জয়শঙ্কর স্পষ্ট জানান, এ ধরনের প্রস্তাব সামরিক চ্যানেলেই আসতে হবে।

ভারতীয় সেনাবাহিনী মাত্র ২৫ মিনিটেই পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ সন্ত্রাসবিরোধী অবকাঠামো ধ্বংস করে ফেলে এবং এরপর সংঘর্ষ আর না বাড়ানোর কৌশলগত সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ পাকিস্তান তখন পাল্টা আঘাত হানার মতো ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ ছিল সুপরিকল্পিত, সময়নিষ্ঠ ও লক্ষ্যভিত্তিক। করাচি নৌঘাঁটিতে হামলার প্রস্তুতি থাকলেও ভারত তা বাস্তবায়ন করেনি—আন্তর্জাতিক কূটনীতির সূক্ষ্ম সমীকরণ মাথায় রেখেই।

যদিও ফরাসি ও পশ্চিমা মিডিয়া চীনা অস্ত্র ব্যবস্থাকে ভারতের চেয়ে উন্নত বলে দাবি করেছিল, বাস্তবে ভারতের রাফালে যুদ্ধবিমান, ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন এবং ঘুরে বেড়ানো অস্ত্রের সমন্বিত ব্যবহারে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়ে। চীন থেকে সাপ্লাইকৃত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যায় বা জ্যাম করা হয়। এই প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির জন্য তীব্রভাবে আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করতে চাইলেও, ভারত চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখে।

চীন ও তুরস্কের সামরিক উপদেষ্টারা পাকিস্তানকে সহায়তা করলেও তাতে বিশেষ কোনো লাভ হয়নি। বিশেষ করে পেহেলগাঁও হত্যাকাণ্ডের পর ভারতের কৌশল ছিল একদম সুনির্দিষ্ট। ভবিষ্যতের জন্য ভারত এখন দূরপাল্লার অস্ত্র, মার্কিন নির্মিত প্রিডেটর ড্রোন এবং ঝাঁক ড্রোন প্রযুক্তির উপর জোর দিচ্ছে। ২০২৮ সাল নাগাদ ৩১টি সশস্ত্র প্রিডেটর ড্রোন ভারতীয় বাহিনীতে যুক্ত হবে।

পরবর্তী ধাপে ভারতের পক্ষ থেকে সিন্ধু নদ চুক্তি স্থগিত করার সম্ভাবনাও রয়েছে, যা পাকিস্তানের জন্য হবে এক বড় আঘাত। ‘অপারেশন সিঁদুর’ ভারতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা—পরনির্ভরশীল না থেকে নিজস্ব সামরিক সক্ষমতা গড়ে তোলাই এখন সময়ের দাবি। প্রতিবেশী কিংবা পশ্চিমা বিশ্বের চাপ মোকাবিলায় ভারতকেই নিজের রাস্তা তৈরি করতে হবে—এটাই এই অভিযানের মূল বার্তা।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/