Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

বেনাপোলে ডিমের বাজারে উত্তাপ, দেখার কেউ নেই

বেনাপোলে ডিমের বাজারে উত্তাপ, দেখার কেউ নেই

বেনাপোলে ডিমের বাজারে উত্তাপ, দেখার কেউ নেই

বেনাপোল প্রতিনিধি, যশোর:
বেনাপোল প্রতিনিধি, যশোর:

প্রকাশিত: ১২:৪১ ৫ অক্টোবর ২০২৪

যশোেরের শার্শা উপজেলা বেনাপোল আবারও অস্থির ডিমের বাজার। সরবরাহ সংকটের অজুহাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যটির দাম দফায় দফায় বাড়ানো হচ্ছে। দাম বাড়ার কারণ হিসেবে পরস্পরকে দুষছেন ক্ষুদ্র খামারি, করপোরেট প্রতিষ্ঠানসহ বড় কারবারিরা। মূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার দাম বেঁধে দিলেও বাজারে সে দামে ডিম মিলছে না।
গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারি ও খুচরায় ডিমের ডজন বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত। পাইকারি ডিম ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশের বাজারে বেশিরভাগ ডিমের সরবরাহ হয় যশোরর আফিল লেয়ার  ফাম ও ঝিকরগাছা বিসমিল্লাহ ডিমঘর  এবং চাঁদ এগ্রো থেকে। সরবরাহ যশোর  থেকে হলেও বাজারের নিয়ন্ত্রণ করে। তারা  উপজেলা ব্যবসায়ীদের কত টাকা দরে ডিম বিক্রি করবেন, সেটি জানিয়ে দেন। সেই মতে বাজার নিয়ন্ত্রিত হয়। অপরদিকে বেনাপোল পৌরসভা ভোক্তারা বলছেন, ডিমের বাজার দীর্ঘদিন ধরে বাড়তি। প্রশাসনের অভিযানের পরেও ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে পাইকারিতে ১শ পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২৮০টাকা। অর্থাৎ প্রতি পিস ডিমের দাম পড়ছে ১২টাকা ৬৬পয়সা  । ডজনে প্রায় ১৫২ঞটাকা। এদিকে খুচরা বাজারে গতকাল সেই ডিম বিক্রি হয় প্রতি ডজন ১৬৮ টাকায়। প্রতি পিসের দাম ১৪ টাকা । অর্থাৎ পাইকারির তুলনায় প্রতি পিস ডিম ১ টাকা ৩৪ পয়সা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
বেনাপোল বাজার এলাকার একজন পাইকারি ডিম ব্যবসায়ী বলেন, ডিম কত দামে বিক্রি করতে হবে, সেটি আমাদের মোবাইলে এসএমএসে জানিয়ে দেন যশোর ও ঝিকরগাছা ব্যবসায়ীরা। সেই দামে আমরা ডিম বিক্রি করি। অপরদিকে পাইকারি বাজারের খোঁজ নিয়ে খুচরা ব্যবসায়ীরাও একইভাবে দাম বাড়িয়ে দেন।

কথা হয় ক্রেতা  মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সাথে তিনি জানান , ১৫ দিন আগে আমরা প্রতিডিম ১১-১২টাকায় কিনছি । এখন ডিমের দাম ১৪ টাকা ৫০ পয়সা নিচ্ছে দোকানদার। তারা বলছে বাজারে ডিম সংকট তাই ডিমের দাম বেশি।

খুচরা ডিম বিক্রেতা আব্দুস সালাম ও হাফিজুর রহমান বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে প্রয়োজন মতো ডিম এনে বিক্রি করি। পাইকারি বাজারে ডিমের দাম উঠানামার সাথে খুচরা বাজারে ডিমের দাম বাড়া কমার কোনো সম্পর্ক নেই।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/