Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

আপনি বিশ্বাস করবেন? পৃথিবীর পাশে রহস্যময় নতুন “চাঁদ”

আপনি বিশ্বাস করবেন? পৃথিবীর পাশে রহস্যময় নতুন “চাঁদ”

আপনি বিশ্বাস করবেন? পৃথিবীর পাশে রহস্যময় নতুন “চাঁদ”

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৯:০৯ ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জ্যোতির্বিদরা সম্প্রতি পৃথিবীর কক্ষপথে নতুন এক মহাজাগতিক অতিথির সন্ধান পেয়েছেন। গ্রহাণু ২০২৫ পিএন ৭ নামে পরিচিত এই বস্তুটি পৃথিবীর কক্ষপথের প্রায় অনুরূপ পথে ঘুরছে। এমন গ্রহাণুকে বলা হয় কোয়াসি-মুন বা চাঁদসদৃশ গ্রহাণু।

হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যান-স্টার্স পর্যবেক্ষণকেন্দ্র ২ আগস্ট এটি প্রথম শনাক্ত করে। পরবর্তী গবেষণায় দেখা গেছে, গ্রহাণুটি ১৯৫৭ সাল থেকে পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলেছে। জ্যোতির্বিদদের হিসাব অনুযায়ী, এটি ১২৬ বছর পৃথিবীর পাশে থাকার পর ২০৮৩ সালে অন্য পথে চলে যাবে।

গবেষণায় জানা গেছে, ১৯৮০ সালের আগস্টে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি এসেছিল, প্রায় ২৫ লাখ মাইল দূরে—যা পৃথিবী-চাঁদের দূরত্বের দশগুণ। সর্বোচ্চ দূরত্ব হতে পারে ১ কোটি ১০ লাখ মাইল।

২০২৫ পিএন ৭ এখন পর্যন্ত শনাক্ত হওয়া কোয়াসি-মুনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোট হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, দৈর্ঘ্য ৫২ থেকে ১৬০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে, তবে প্রকৃত আকার এখনো নির্ধারণ হয়নি।

স্পেনের মাদ্রিদের কমপ্লুতেন্সে বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ কার্লোস দে লা ফুয়েন্তে মার্কোস বলেন, “এর উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য নেই, তবে অনুমান করা যায়। এটি মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যবর্তী অ্যাস্টারয়েড বেল্ট থেকে আসতে পারে বা চাঁদের বুকে উল্কা আঘাতের ফলে ছিটকে পড়া অংশও হতে পারে।”

কোয়াসি-মুনকে প্রচলিত মিনি-মুনের সঙ্গে তুলনা করা হয় না। মিনি-মুন কয়েক মাসের জন্য পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে আবার চলে যায়, কিন্তু কোয়াসি-মুন সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে এবং শত শত বছর ধরে পৃথিবীর কাছে থাকে।

এর আগে শনাক্ত আরেক কোয়াসি-মুন “কামোʻওআলেভা” নিয়ে চীন তিয়ানওয়েন-২ মহাকাশযান পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে, যাতে গ্রহাণু থেকে নমুনা সংগ্রহ করা যায়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীর আশেপাশের এসব গ্রহাণু পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি তৈরি না করলেও সৌরজগতের গঠন ও বিবর্তন বোঝার ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিকদের জন্য মূল্যবান সূত্র হয়ে ওঠে।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/