অপরাধ ও শৃঙ্খলা

বিমান দুর্ঘটনার আগে রহস্যময় ফেসবুক পোস্ট! গুজব না ভবিষ্যদ্বাণী?

বিমান দুর্ঘটনার আগে রহস্যময় ফেসবুক পোস্ট! গুজব না ভবিষ্যদ্বাণী?

রাজধানীর উত্তরায় ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের মৃত্যু ও ১৭১ জন আহত হয়েছেন। নিহত ও আহতদের অধিকাংশই শিশু এবং মাইলস্টোন স্কুলের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে। এই মর্মান্তিক ঘটনার পরপরই একটি রহস্যজনক ফেসবুক পোস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়, যা নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। ২০ জুলাই (রোববার) ‘অ্যানোনিমাস মেইন পেজ’ নামের একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেওয়া হয়, যেখানে লেখা ছিল, “একটি স্কুল ভবন ধসে পড়তে যাচ্ছে, যার ফলে বহু শিশু প্রাণ হারাবে। আমরা এক ভয়াবহ বিপর্যয় এগিয়ে আসতে দেখছি।” পোস্টে আরও বলা হয়, “এই বিপর্যয়ের মূল কারণ হবে ভবনের অবহেলাজনিত রক্ষণাবেক্ষণের অভাব। আমি একজন স্থপতি হিসেবে এই বার্তা দিচ্ছি।”

অপরাধ জগতের ইতিহাসে একটি ভয়ংকর নাম: সুব্রত বাইন—জন্ম, উত্থান ও পতনের অজানা অধ্যায়

অপরাধ জগতের ইতিহাসে একটি ভয়ংকর নাম: সুব্রত বাইন—জন্ম, উত্থান ও পতনের অজানা অধ্যায়

নব্বইয়ের দশকে ঢাকার অপরাধ জগতের এক আলোচিত ও ভয়ংকর নাম ছিল সুব্রত বাইন, যিনি ওরফে ফতেহ আলী নামে পরিচিত। ১৯৬৭ সালে ঢাকার হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে জন্ম নেওয়া সুব্রত বাইন বরিশালের আগৈলঝাড়ার জোবারপাড় গ্রামের সন্তান। ছোটবেলা থেকেই তার পরিবার মগবাজারে ভাড়া বাসায় থাকতেন যেখানে মা ও তিন বোনকে নিয়ে তিনি পরিবারের বড় সন্তান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। শিক্ষাজীবনে বরিশালের অক্সফোর্ড মিশন স্কুল থেকে শুরু করে ঢাকার শেরেবাংলা স্কুলে এসএসসি পাস করেন। কলেজে ভর্তি হওয়ার সময় অপরাধ জগতে প্রবেশ করেন সুব্রত। সিদ্ধেশ্বরী কলেজে ভর্তি হওয়ার পর এক রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে পরিচয় হয় এবং সেই সূত্র ধরেই অস্ত্র হাতে নিয়ে অপরাধের পথে পা বাড়ান।

ভাবীকে হত্যার দায়ে দেবরের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

ভাবীকে হত্যার দায়ে দেবরের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের পুটিমারী মন্ডলপাড়া এলাকার হোসনে আরা (২৭)কে দেবর মিজানুর রহমান লিটন পরিকল্পিত ভাবে হত্যা এবং হত্যার আলামত বিনস্ট করে। হত্যা মামলা দায়ের কররার ৮ বছর পর বুধবার বিকালে কুড়িগ্রাম অতিরিক্ত দায়রা জজ মো: আব্দুস সালাম আসামী মিজানুর রহমান লিটন (২৬) কে ভাবীকে হত্যার অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদন্ড এবং এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে এব বছরের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।একই আদেশে হত্যার পর হত্যার আলামত বিনস্ট করার অপরাধে দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক মাসের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। আসামী পলাতক থাকায় আসামীর অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।