অপরাধ ও শৃঙ্খলা

অপরাধ জগতের ইতিহাসে একটি ভয়ংকর নাম: সুব্রত বাইন—জন্ম, উত্থান ও পতনের অজানা অধ্যায়

অপরাধ জগতের ইতিহাসে একটি ভয়ংকর নাম: সুব্রত বাইন—জন্ম, উত্থান ও পতনের অজানা অধ্যায়

নব্বইয়ের দশকে ঢাকার অপরাধ জগতের এক আলোচিত ও ভয়ংকর নাম ছিল সুব্রত বাইন, যিনি ওরফে ফতেহ আলী নামে পরিচিত। ১৯৬৭ সালে ঢাকার হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে জন্ম নেওয়া সুব্রত বাইন বরিশালের আগৈলঝাড়ার জোবারপাড় গ্রামের সন্তান। ছোটবেলা থেকেই তার পরিবার মগবাজারে ভাড়া বাসায় থাকতেন যেখানে মা ও তিন বোনকে নিয়ে তিনি পরিবারের বড় সন্তান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। শিক্ষাজীবনে বরিশালের অক্সফোর্ড মিশন স্কুল থেকে শুরু করে ঢাকার শেরেবাংলা স্কুলে এসএসসি পাস করেন। কলেজে ভর্তি হওয়ার সময় অপরাধ জগতে প্রবেশ করেন সুব্রত। সিদ্ধেশ্বরী কলেজে ভর্তি হওয়ার পর এক রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে পরিচয় হয় এবং সেই সূত্র ধরেই অস্ত্র হাতে নিয়ে অপরাধের পথে পা বাড়ান।

ভাবীকে হত্যার দায়ে দেবরের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

ভাবীকে হত্যার দায়ে দেবরের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের পুটিমারী মন্ডলপাড়া এলাকার হোসনে আরা (২৭)কে দেবর মিজানুর রহমান লিটন পরিকল্পিত ভাবে হত্যা এবং হত্যার আলামত বিনস্ট করে। হত্যা মামলা দায়ের কররার ৮ বছর পর বুধবার বিকালে কুড়িগ্রাম অতিরিক্ত দায়রা জজ মো: আব্দুস সালাম আসামী মিজানুর রহমান লিটন (২৬) কে ভাবীকে হত্যার অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদন্ড এবং এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে এব বছরের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।একই আদেশে হত্যার পর হত্যার আলামত বিনস্ট করার অপরাধে দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক মাসের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। আসামী পলাতক থাকায় আসামীর অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।