Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

আরও ৬৮ কলেজ থেকে বদলে গেল শেখ পরিবারের নাম

আরও ৬৮ কলেজ থেকে বদলে গেল শেখ পরিবারের নাম

আরও ৬৮ কলেজ থেকে বদলে গেল শেখ পরিবারের নাম

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৭:০৯ ২৮ মে ২০২৫

বাংলাদেশের সরকারি কলেজগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৬৮টি কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে এসব কলেজ স্থানীয় এলাকার নাম অনুযায়ী পরিচিত হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বুধবার (২৮ মে) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অধীন মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ অধিশাখার নির্দেশনার আলোকে এই পরিবর্তন করা হয়েছে। মূলত স্থানীয় জনগণের মতামত, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতিফলন ঘটাতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এর আগেও, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম থেকে শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের নাম বাদ দিয়েছিল। এবার আরও বড় পরিসরে একই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হলো।

শুধু কলেজ নয়, শেখ পরিবারের নামে থাকা আরও ১৩টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও এবার পরিবর্তন করা হয়েছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধুর নামে ছিল ১০টি, শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের নামে ১টি, শেখ হাসিনার নামে ১টি এবং মুজিবনগরের নামে ১টি বিশ্ববিদ্যালয়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন নামও সংশ্লিষ্ট এলাকার নাম অনুযায়ী দেওয়া হয়েছে।

অনেকে বলছেন, এই পরিবর্তন দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার একটি চেষ্টা। এতে করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচিতি আরও বেশি জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত হবে। তবে সমালোচনার জায়গাও আছে। কেউ কেউ বলছেন, নাম পরিবর্তনের আগে শিক্ষার মান, অবকাঠামো উন্নয়ন, পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া উচিত ছিল।

তবুও অনেকেই মনে করেন, এই পরিবর্তন ভবিষ্যতের জন্য একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হতে পারে। কারণ এতে করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় সমাজের সঙ্গে আরও গভীরভাবে জড়িয়ে পড়বে, এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ছাড়াও শিক্ষার পরিবেশ আরও উদার ও অংশগ্রহণমূলক হতে পারে।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/