Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

বন্ধুপ্রতিম দেশই করছে বাধা, ২০২৬ সালের এলডিসি উত্তরণে আরো দেরি

বন্ধুপ্রতিম দেশই করছে বাধা, ২০২৬ সালের এলডিসি উত্তরণে আরো দেরি

বন্ধুপ্রতিম দেশই করছে বাধা, ২০২৬ সালের এলডিসি উত্তরণে আরো দেরি

অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি
অনলাইন ডেস্ক, মোরনিউজবিডি

প্রকাশিত: ০৯:০৯ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণ ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর কার্যকর হওয়ার কথা। তবে প্রস্তুতির ঘাটতির কারণে ব্যবসায়ী মহল কয়েক বছর সময় বাড়ানোর দাবি জানালেও এর বাস্তবায়ন নিয়ে আশাবাদী হওয়ার সুযোগ কম বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান র‍্যাপিড আয়োজিত ‘যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ও এলডিসি উত্তরণ’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বাণিজ্যসচিব বলেন, “আমরা এলডিসি উত্তরণ অন্তত তিন বছর পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি। তবে এটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অনুমোদনের ওপর নির্ভরশীল। আমাদের বন্ধুপ্রতিম অনেক দেশ—ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও তুরস্ক—এই প্রক্রিয়ার বিরোধিতা করছে। তারা যখন রাজি নয়, তখন অনুমোদন পাওয়া কঠিন হবে। তবে আমরা তাদের কাছ থেকে কারিগরি সহায়তা নেওয়ার চেষ্টা করছি।”

তিনি আরও বলেন, “ব্যবসায়ীদের প্রস্তুতি এখনও পুরোপুরি হয়নি। তাই আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে বাণিজ্য সুবিধা আরও কিছুদিন অব্যাহত থাকে। আশাবাদী হওয়ার সুযোগ কম হলেও পুরোপুরি হতাশ হওয়ারও কিছু নেই।”

কর্মশালায় র‍্যাপিড চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক একটি গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, পাল্টা শুল্কের প্রভাবে আগামী এক বছরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি প্রায় ১৪ শতাংশ কমতে পারে। শুধু বাংলাদেশ নয়, চীন, ভারত, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোর রপ্তানিও বড় ধরনের ধাক্কা খেতে পারে। এর মধ্যে চীনের ৫৮ শতাংশ, ভারতের ৪৮ শতাংশ, ভিয়েতনামের ২৮ শতাংশ এবং ইন্দোনেশিয়ার ২৭ শতাংশ রপ্তানি হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন র‍্যাপিডের নির্বাহী পরিচালক এম আবু ইউসুফ এবং ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি দৌলত আকতার।

বিজ্ঞাপন