Sorry, you have been blocked

You are unable to access thailand-u31.com

Why have I been blocked?

This website is using a security service to protect itself from online attacks. The action you just performed triggered the security solution. There are several actions that could trigger this block including submitting a certain word or phrase, a SQL command or malformed data.

What can I do to resolve this?

You can email the site owner to let them know you were blocked. Please include what you were doing when this page came up and the Cloudflare Ray ID found at the bottom of this page.

চিরকুট লিখে স্কুল শিক্ষকের গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা।

চিরকুট লিখে স্কুল শিক্ষকের গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা।

চিরকুট লিখে স্কুল শিক্ষকের গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা।

উপজেলা প্রতিনিধি, আমতলী(বরগুনা):
উপজেলা প্রতিনিধি, আমতলী(বরগুনা):

প্রকাশিত: ০২:০০ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

“বউয়ের অত্যাচার সহ্য করতে না পেয়ে চলে গেলাম” এমন চিরকুট লিখে স্কুল শিক্ষক নজরুল ইসলাম আম গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনা ঘটেছে আমতলী উপজেলার হরিদ্রাবাড়িয়া গ্রামে শনিবার সকালে। নজরুল ইসলাম আমতলী সদর ইউনিয়নের উত্তর টিয়াখালী ছোবাহান বিশ্বাস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।

জানাগেছে, উপজেলার হরিদ্রাবাড়িয়া গ্রামের মোঃ খালেক খাঁনের ছেলে নজরুল ইসলামের সঙ্গে গত দের বছর আগে একই গ্রামের দুলাল ভুইয়ার মেয়ে খাদিজার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই তাদের দাম্পত্য জীবনে কলহ চলছিল এমন দাবী তার পরিবারের। ওই দম্পতির এক বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। শুক্রবার দিবাগত রাতে স্বামী—স্ত্রীর মধ্যে দ্বন্ধ হয়। শনিবার সকালে স্ত্রী খাদিজা বেগম তার ভাসুর ফেরদৌস খাঁনের সঙ্গে বলেন আমি আমার বাবার বাড়ী চলে গেলাম আপনার ভাই আমাকে মারধর করেছে। এ কথা বলে স্ত্রী খাজিদা বেগম বাবার বাড়ী চলে যায়। ওই দিন বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে স্থানীয়রা শিক্ষক নজরুল ইসলামকে একটি আম গাছের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় দেখতে পায়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে । পরে ময়না তদন্তের জন্য তার মরদেহ বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে প্রেরন করেছে। ওই সময় পুলিশ নজরুলের পরিধানের কাপড়ে পেঁচানো একটি চিরকুট উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় আমতলী থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ঘটনার পরপর স্ত্রী খাজিদা বেগম গা—ঢাকা দিয়েছেন।
নিহতের বড় ভাই ফোরদৌস খাঁন বলেন, আমার ভাইকে তার স্ত্রী বিয়ের পর থেকেই নানাভাবে নির্যাতন করে আসছে। তার নির্যাতন সইতে না পেয়ে আমার ভাই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আমি আমার ভাইয়ের হত্যাকারীর শাস্তি দাবী করছি।
আমতলী থানার ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বরগুনা মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়।

বিজ্ঞাপন

https://moreshopbd.com/