রবিবার , ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ | ৭ পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ০৯:৪২ ১৫ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশে যে কয়েকজন পরিচিত মুখ রয়েছে এবং যাদের কথায় তরুণ প্রজন্ম দারুণভাবে প্রভাবিত হয়ে থাকেন, তাদের মধ্যে মাশরাফি বিন মর্তুজা অন্যতম। অথচ তরুণ প্রজন্মের যৌক্তিক আন্দোলনে মাশরাফি ছিলেন পুরোপুরি নিশ্চুপ। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়কের এমন অবস্থানে একেবারেই হতাশ হয়েছেন তরুণরা। সেই সঙ্গে ক্ষুব্ধও হয়েছেন। আওয়ামী লীগ সমর্থিত সংসদ সদস্য হওয়ার কারণেই হয়তো দলের বাইরে গিয়ে কিছু বলতে পারেননি সাবেক এই ক্রিকেটার।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের। পদত্যাগ করে ভারতে পাড়ি জমিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। দলপ্রধানের দেশত্যাগের পর গা ঢাকা দিয়েছেন বাকি সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীরা। অনেকে দেশও ছেড়েছেন।
শেখ হাসিনার পতনের দিন আওয়ামী লীগের অনেক এমপি ও মন্ত্রীর বাড়িতে হামলা হয়েছে। অনেকের বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছেন হামলাকারীরা। বাদ যায়নি মাশরাফির বাড়িও। নড়াইল-২ আসনের এমপি মাশরাফির বাড়িটিতে অগ্নিসংযোগ করেছে বিক্ষুদ্ধ জনতা।
আওয়ামী লীগ গঠিত সরকারের পতনের এক সপ্তাহের বেশি সময় গেলেও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেননি মাশরাফি। ৯ দিন পর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন, অন্যান্যদের মতো দেশ ছেড়ে যাননি মাশরাফি। ঢাকাতেই আছেন তিনি।
বিজ্ঞাপন