শনিবার , ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ | ৭ পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ০৫:৩৭ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশ ছাড়ার পর একবার বিবৃতি দিয়েছেন তিনি। এর পর থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো নির্দেশনা বা স্টেটমেন্ট পাওয়া যায়নি। তবে সম্প্রতি শেখ হাসিনার কণ্ঠ-সদৃশ ফোনালাপ ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
নেটিজেনরা দাবি করছেন, ভারতে বসে শেখ হাসিনা তার নেতকর্মীদের সঙ্গে কথা বলছেন। সেসব ফোনালাপই ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। নতুন এই ফোনালাপে শেখ হাসিনা-সদৃশ কণ্ঠকে দাবি করতে শোনা যায়, তিনি পদত্যাগ করেননি।
ইউনূস অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছেন। এ সময় তিনি নিজেকে এখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলে দাবি করেছেন। ফোনকলের অন্য প্রান্তের কণ্ঠটি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানার ছাত্রলীগের সাবেক সেক্রেটারির বলে দাবি করা হচ্ছে। তিনি বর্তমানে বেলজিয়ামে অবস্থানরত।
ফোনালাপে শেখ হাসিনার সদৃশ কণ্ঠ বলেন, ‘সে তো জবরদখল করছে। তার কোনো লিগালিটি নাই। উপদেষ্টা বলে আমাদের কোনো পদ নাই। মানুষ খুন করে মেরে, একটা সিচ্যুয়েশন তৈরি করে তারপর সে ক্ষমতায় গেল।’
এ সময় অন্য প্রান্ত থেকে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, ‘জি আপা জি আপা এগুলো আমরা ইউরোপীয় পার্লামেন্টকে জানাচ্ছি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার তানভীর নামের এক যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসীর সঙ্গে শেখ হাসিনার ফোনালাপ ফাঁস হয়। ওই ফোনালাপে শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি দেশের খুব কাছাকাছি আছি। যাতে আমি চট করে ঢুকে পড়তে পারি।’ এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা।
বিজ্ঞাপন