রবিবার , ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ | ৭ পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ফাইল ছবি
প্রকাশিত: ০৮:২৫ ১৮ আগস্ট ২০২৪
রোববার (১৮ আগস্ট) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।
রিজার্ভ বাড়ানোর বিষয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, রিজার্ভ নিয়ে কথা বলার জন্য গভর্নর আছেন। আমরা বেশি গভীরে যাইনি। তারা এবং আইএমএফ বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে কথা বলবে। আমরা অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সমন্বয় করে কাজ করব।
দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে কী পদক্ষেপ নেবেন জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, দ্রব্যমূল্যের বিষয়টি উৎপাদন ও সরবরাহের ওপর নির্ভর। উৎপাদন ভালো হলে সরবরাহ বাড়বে দ্রব্যমূল্য কমে আসবে। এটার সঙ্গে বাণিজ্যের সম্পর্ক আছে। এই রিলেটেড যত বিষয় রয়েছে সেগুলো যাতে সহায়তা পরিবেশ থাকে সেই চেষ্টা করা হবে। আমদানিসহ ব্যবসা বাণিজ্যের বিষয়ে আমরা যথেষ্ট সজাগ আছি। আমাদের সহকর্মী যারা আছেন তারা কাজ করছেন।
এলডিসি গ্রাজুয়েশন বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক বড় একটা বিষয়। এলডিসি গ্রাজুয়েশনের অনেকগুলো শর্ত আছে সেসব বিষয় আমাদের কাছে দৃষ্টিগোচর হয়ে। শুধু অর্থ মন্ত্রণালয় না, এর সঙ্গে এনবিআরসহ অন্যান্যদের নিয়েও করতে হবে।
তিনি বলেন, আমি প্রথম দিনই বলেছি, সেদিন গভর্নর ছিল তিনিও জানেন দ্রব্যমূল্য কেন বেড়েছে। মূলত এক্সচেঞ্জ রেটসহ বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা রয়েছে।
আজকে আপনার পেছনে অনেক মানুষ রয়েছে যারা সরকারি চাকরি করে তারা রেশনিং চাইছে, তাহলে সাধারণ মানুষ কী করবে জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমার কাছে সরকারি, বেসরকারি সাধারণ মানুষ সবাই সমান। প্রত্যেকে যেন একটা সুন্দর জীবন যাবন করতে পারে। আমি সেদিন চাল, ডাল, ডিমসহ ৫ খাদ্য নিয়ে আলোচনা করেছি। এগুলো নিয়ে আমরা সজাগ, এগুলো আমরা করব। এটা যেন সমান হারে সরকারি বেসরকারি সবাই পায় সেটা নিশ্চিত করব।
বিজ্ঞাপন