রবিবার , ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ | ৭ পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ০৫:৪৪ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম দুর্নীতি ও প্রতারণা করার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন সত্যেন্দ্রনাথ সাজোয়ালও আফতাবুর রহমান নামে দুইজন প্রভাষক। সোমবার দুপুরে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নে সত্যেন্দ্রনাথ সাজোয়াল তার নিজ বাড়িতে এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
অভিযোগে তিনি বলেন হাতীবান্ধা উপজেলার পাটিকাপাড়া ইউনিয়নের পারুলিয়া তফসিলি উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজে বিধি মোতাবেক নিয়োগ কৃত বৈধ প্রভাষককে বাদ দিয়ে ভুয়া ব্যাক্তিকে গোপনীয়ভাবে নিয়োগ দিয়ে এমপিও ভুক্ত করার চেষ্টা করেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জ্যোতিষ চন্দ্র বর্মন। সংবাদ সম্মেলনে সত্যেন্দ্রনাথ সাজোয়াল বলেন পারুলিয়া তফসিলি উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের বিধি মোতাবেক নিয়োগ হয়ে আমি গত ১৫/১ ২০১৫ ইং তারিখে যোগদান করি এবং আমার সহকর্মী মোঃ আফতাবুর রহমান তিন নয় ২০১৩ ইং তারিখে যোগদান করেন । তারপর থেকে আমরা নিষ্ঠার সহিত কলেজে দায়িত্ব কর্তব্য পালন করে আসতেছি। ২০১৫ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বেনবেইচে আমাদের নাম তালিকাভুক্ত হলেও ২০২৪ সালে বর্তমান সভাপতি আওয়ামী লীগ নেতা পাটিকাপারা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মজিবুল আলম সাদাত এর পরামর্শে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জ্যোতিষ চন্দ্র বর্মন গোপনীয়ভাবে আবারো দুইজন ব্যক্তিকে অবৈধভাবে নিয়োগ দিয়ে বেনবেইচে আমাদের নাম বাতিল করে অবৈধ নিয়োগ কৃত দুইজনের নাম অন্তর্ভুক্তি করেন, এর প্রতিবাদ করতে গেলে আওয়ামী লীগ নেতা মুজিবুল আলম সাদাত আমাদেরকে নাশকতা মামলায় জড়িয়ে গুম করার হুমকি দেন। পরবর্তীতে এ ব্যাপারে আমরা ১৮ - ৯ ২০২৩ তারিখে শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর অভিযোগ করি। এবিষয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জ্যোতিষ চন্দ্র বর্মন বলেন আমার বিরুদ্ধে আনিতো অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট। এব্যাপারে শিক্ষা অধিদপ্তর সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সহযোগিতা কামনা করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষকদয়।
বিজ্ঞাপন